সর্বশেষ সংবাদ ::

আদমদীঘিতে প্রকৃতি প্রেমিদের হাতছানি দিচ্ছে বর্ণিল কৃষ্ণচূড়া

বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় প্রচন্ড তাপদাহের মাঝেও চোখ জুড়ানো ও সাথে প্রশান্তি নিয়ে এসেছে অগ্নি রাঙা কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়া গ্রীষ্মের অতি পরিচিত একটি ফুল। বাঙালির কবিতা, সাহিত্য, গান ও বিভিন্ন উপমায় কৃষ্ণচূড়া ফুলের কথা নানা ভঙ্গিমায় এসেছে। ‘কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জুরি কর্ণে-আমি ভুবন ভুলাতে আসি গন্ধে ও বর্ণে’ কবি কাজী নজরুল ইসলামের এই মনোমুগ্ধকর গান আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় কৃষ্ণচূড়ার তাৎপর্য। গ্রাম কিংবা শহর এখন সব খানেই প্রকৃতি প্রেমিদের হাতছানি দিচ্ছে বর্ণিল কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়ার অপরূপ রূপে মোহিত হয়ে উঠেছে ভাবুক মন। বাংলা কাব্য, সাহিত্য ও সংগীতে নানা উপমায় ব্যঞ্জনায় বরাবর উঠে এসেছে কৃষ্ণচূড়ার ফুলের রূপ সৌন্দর্যের বর্ণনা।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শোভা বর্ধণকারী এ ফুলের বৃক্ষটি এখন উপজেলা সদর, সান্তাহার পৌর এলাকা সহ গ্রামা লের আনাচে কানাচে পথে প্রান্তরে চোখে পরছে। কৃষ্ণচূড়া বাঙালির কাছে অতিপরিচিত একটি ফুল। বাঙালির কবিতা, সাহিত্য, গান ও নানা উপমায় এর রূপের মোহনীয় বর্ণনা বিভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মোহনীয় রূপে প্রকৃতির শোভা বর্ধনকারী এ বৃক্ষ এখনো গ্রামবাংলার পাশাপাশি শহরের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়। প্রকৃতিতে গ্রীষ্মের ছোঁয়া পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কৃষ্ণচূড়া তার রক্তিম আভা ছড়ানোর মাধ্যমে জানান দেয়-সে এখনও টিকে আছে প্রকৃতিকে সাজাবে বলে। লক্ষ্য করা গেছে উপজেলার আদমদীঘি শিশু নিকেতন স্কুল মাঠে ও সান্তাহার হার্ভে স্কুল রোড়ের প্রবাসী পাড়ার জোড়া পুকুর পাড়ে কৃষ্ণচূড়া রঙ ছড়িয়ে রঙিন হয়ে পথিকের চোখ জুড়িয়েছে। এ গাছটিতে আসা রঙিন ফুল জোড়া পুকুরের মাঝখানে নির্মিত সড়কের চেহারা পরিবর্তন করে ফেলেছে। অপরূপ সৌন্দর্যের কৃষ্ণ চূড়া ফুলের রূপ ছড়ানো দৃশ্য ও জোড়া পুকুরের মাঝখানের পরিষ্কার রাস্তার পাশে বসে সময় কাটানোর জন্য বিকেল অথবা সন্ধ্যার পর অনেকেই এসে বসেন।
এ বিয়য়ে আদমদীঘি উপজেলা সদরের হাজী তাছের আহম্মেদ মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক প্রকৃতি প্রেমি তাহরিমা আহম্মেদ রিমু জানান, কৃষ্ণচূড়া অবশ্যই প্রকৃতির শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ। আমাদের দেশে এপ্রিল-মে মাসে এই ফুল ফোটে। বছরের অন্যান্য সময় এই ফুল বা গাছ সচরাচর চোখে না পড়লেও এপ্রিল-মে মাসে যখনি গাছে নতুন পাতা বা ফুল ফোটা শুরু করে তখনি যেন পথচারির নজর কাড়ে মনোমুগ্ধকর এই কৃষ্ণচূড়া। তবে এর অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। যা আমাদের অনেকেরই অজানা। এছাড়া গ্রীষ্মের খরতাপে ছায়াদান করে এই কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষ।

বগুড়া সংবাদ : বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় প্রচন্ড তাপদাহের মাঝেও চোখ জুড়ানো ও সাথে প্রশান্তি নিয়ে এসেছে অগ্নি রাঙা কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়া গ্রীষ্মের অতি পরিচিত একটি ফুল। বাঙালির কবিতা, সাহিত্য, গান ও বিভিন্ন উপমায় কৃষ্ণচূড়া ফুলের কথা নানা ভঙ্গিমায় এসেছে। ‘কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জুরি কর্ণে-আমি ভুবন ভুলাতে আসি গন্ধে ও বর্ণে’ কবি কাজী নজরুল ইসলামের এই মনোমুগ্ধকর গান আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় কৃষ্ণচূড়ার তাৎপর্য। গ্রাম কিংবা শহর এখন সব খানেই প্রকৃতি প্রেমিদের হাতছানি দিচ্ছে বর্ণিল কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়ার অপরূপ রূপে মোহিত হয়ে উঠেছে ভাবুক মন। বাংলা কাব্য, সাহিত্য ও সংগীতে নানা উপমায় ব্যঞ্জনায় বরাবর উঠে এসেছে কৃষ্ণচূড়ার ফুলের রূপ সৌন্দর্যের বর্ণনা।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শোভা বর্ধণকারী এ ফুলের বৃক্ষটি এখন উপজেলা সদর, সান্তাহার পৌর এলাকা সহ গ্রামা লের আনাচে কানাচে পথে প্রান্তরে চোখে পরছে। কৃষ্ণচূড়া বাঙালির কাছে অতিপরিচিত একটি ফুল। বাঙালির কবিতা, সাহিত্য, গান ও নানা উপমায় এর রূপের মোহনীয় বর্ণনা বিভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মোহনীয় রূপে প্রকৃতির শোভা বর্ধনকারী এ বৃক্ষ এখনো গ্রামবাংলার পাশাপাশি শহরের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়। প্রকৃতিতে গ্রীষ্মের ছোঁয়া পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কৃষ্ণচূড়া তার রক্তিম আভা ছড়ানোর মাধ্যমে জানান দেয়-সে এখনও টিকে আছে প্রকৃতিকে সাজাবে বলে। লক্ষ্য করা গেছে উপজেলার আদমদীঘি শিশু নিকেতন স্কুল মাঠে ও সান্তাহার হার্ভে স্কুল রোড়ের প্রবাসী পাড়ার জোড়া পুকুর পাড়ে কৃষ্ণচূড়া রঙ ছড়িয়ে রঙিন হয়ে পথিকের চোখ জুড়িয়েছে। এ গাছটিতে আসা রঙিন ফুল জোড়া পুকুরের মাঝখানে নির্মিত সড়কের চেহারা পরিবর্তন করে ফেলেছে। অপরূপ সৌন্দর্যের কৃষ্ণ চূড়া ফুলের রূপ ছড়ানো দৃশ্য ও জোড়া পুকুরের মাঝখানের পরিষ্কার রাস্তার পাশে বসে সময় কাটানোর জন্য বিকেল অথবা সন্ধ্যার পর অনেকেই এসে বসেন।
এ বিয়য়ে আদমদীঘি উপজেলা সদরের হাজী তাছের আহম্মেদ মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক প্রকৃতি প্রেমি তাহরিমা আহম্মেদ রিমু জানান, কৃষ্ণচূড়া অবশ্যই প্রকৃতির শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ। আমাদের দেশে এপ্রিল-মে মাসে এই ফুল ফোটে। বছরের অন্যান্য সময় এই ফুল বা গাছ সচরাচর চোখে না পড়লেও এপ্রিল-মে মাসে যখনি গাছে নতুন পাতা বা ফুল ফোটা শুরু করে তখনি যেন পথচারির নজর কাড়ে মনোমুগ্ধকর এই কৃষ্ণচূড়া। তবে এর অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। যা আমাদের অনেকেরই অজানা। এছাড়া গ্রীষ্মের খরতাপে ছায়াদান করে এই কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষ।

Check Also

রাজশাহীতে ১৫ দিনব্যাপী গ্রীষ্মকালীন কারুশিল্প উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন

বগুড়া সংবাদ : আমরা উদ্যোক্তার উদ্যোগে রাজশাহীতে গ্রীষ্মকালীন কারুশিল্প উদ্যোক্তা মেলা-২০২৪ উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *