সর্বশেষ সংবাদ ::

সোনাতলায় নৃত্যনাট্য প্রেমের মরা’র মোড়ক উন্মোচন

বগুড়া সংবাদ : সোনাতলায় মিনি চায়নিজ রেস্টুরেন্ট ক্যাফে ৭১ এ গত মঙ্গলবার সকালে নৃত্যনাট্য ‘প্রেমের মরা’ নামক বই’র মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। কবি ও বিজ্ঞানী ড. আজাদুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে মোড়ক উন্মোচন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ড. আজাদুর রহমানের সহধর্মিণী লিনা আজাদ, নৃত্যনাট্য ‘প্রেমের মরা’র লেখক ইকবাল কবির লেমন, দুর্জয় সাহিত্য গোষ্ঠীর নির্বাহী সম্পাদক আশরাফুল হায়দার সুমন, সোনাতলা সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি উজ্জল হোসেন খোকন, শিশু সংগঠন ভোর হলো’র সভাপতি শাহাদৎজামান শাহীন ও অদম্য সোনাতলার সভাপতি শাহরিয়ার হাসিব-সহ অনেকে। বন্ধু সামাজিক সংগঠনের সভাপতি রবিউল ইসলাম শাকিল অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন।

সোনাতলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭০টি
প্রধান শিক্ষক ও ৬৪টি সহকারী শিক্ষকপদ শূন্য
সোনাতলা (বগুড়া) সংবাদদাতা: বগুড়ার সোনাতলায় ১২৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে চমরগাছা,আগুনিয়াতাইড় ও গড়চৈতন্যপুর-সহ ৭০টি বিদ্যালয়ে ৭০ জন প্রধান শিক্ষক ও ৬৪ জন সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। যেসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক শূন্য রয়েছে সেসব বিদ্যালয়ে কিছুটা হলেও পাঠদান ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বিঘিœত হচ্ছে বলে অভিভাবকরা মনে করেন। যেখানে ১২৩টি বিদ্যালয়ে ১২৩ জন প্রধান শিক্ষক কর্মরত কর্মরত থাকার কথা। সেখানে কর্মরত রয়েছেন ৫৩টি বিদ্যালয়ে ৫৩ জন প্রধান শিক্ষক। শূন্যই রয়েছে ৭০ জন প্রধান শিক্ষক। এ পদে চলতি দায়িত্বে রয়েছেন ১৯ বিদ্যালয়ে ১৯ জন শিক্ষক। এদিকে ১২৩টি বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক-সহ সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত থাকার কথা ৬৬৬ জন। সেখানে কর্মরত রয়েছেন ৬০২ জন। শূন্যই রয়েছে ৬৪ জন। এ পদে চলতি দায়িত্বে রয়েছেন ১৯ জন শিক্ষক। বগুড়া জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর ১৩ মে সোনাতলা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের পাঠানো একটি চিঠির তথ্য মোতাবেক এসব জানা যায়। সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগযোগ্য পদ সংখ্যা ৪৫ জন। উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ এনায়েতুর রশীদ জানান প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণ ব্যাপারে আমি ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে অবগত করেছি। আশা করি শূন্য পদগুলো পর্যায়ক্রমে পূরণ হবে। তবে অবিলম্বে পূরণ হলে সবার জন্য ভালো হয়। যেসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক শূন্য রয়েছে,সেসব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকদের মধ্যে কোনো না কোনো শিক্ষক বিদ্যালয়ের কাজে কিংবা প্রশিক্ষণ অথবা অসুস্থতার কারণে কর্মস্থলের বাইরে অবস্থান করেন, এ কারণে শিক্ষক স্বল্পতা দেখা দেয়া। তাই শিক্ষার মানোন্নয়ন ও বিদ্যালয়ের পরিবেশ সুন্দর রাখার স্বার্থে অবিলম্বে শিক্ষকের শূন্য পদগুলো পুরণ হওয়া আশু প্রয়োজন বলে মনে করেন অভিভাবক ও সচেতনমহল।

 

Check Also

আদমদীঘিতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ খতিয়ে দেখতে আসার আগেই  বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত-৪

  বগুড়া সংবাদ : বগুড়ার আদমদীঘির কাঞ্চনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক গৌর চন্দ্র পালের …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *