
বগুড়া সংবাদ : এবার সোনাতলায় ভূট্টার ফলন ও বাজার দাম ভালো পাওয়ায় খুশি হয়েছেন কৃষকরা। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মনে করেন কৃষকরা আগামীতে এ ফসল অধিক পরিমাণে উৎপাদন করতে পারে। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়,গত বছরে সোনাতলা পৌর এলাকা ও সাত ইউনিয়নে মোট ৩৭৫ হেক্টর জমিতে ভূট্টার আবাদ করা হয়েছিল। সে সময় বাজার দাম ভালো পাওয়ায় এবার সেখানে ৩,১৫০ জন কৃষক ৬৩০ হেক্টর জমিতে ভূট্টার আবাদ করেছেন। প্রতি বিঘা জমিতে ভূট্টা উৎপাদন করতে ব্যয় হয়েছে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় উৎপাদন হয়েছে ৪০ থেকে ৪৫ মণ। বর্তমান বাজারে প্রতি মণ কাঁচা ভূট্টা বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৮৩০ টাকা। আর শুকনা ভূট্টা প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে একহাজার পঞ্চাশ টাকা থেকে একহাজার একশ’ টাকা পর্যন্ত। মধুপুর গ্রামের আব্দুস ছালাম,গড়চৈতন্যপুর গ্রামের আব্দুর রশিদ, যমুনার চরাঞ্চলের শফিকুল ইসলাম ও দাউদিয়ারপাড়া গ্রামের ওসমান গণি জানান আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বিগত বছরের তুলনায় এ বছরে ভূট্টার ফলন হয়েছে বেশ ভালো। সেইসাথে বাজার দামও ভালো। এতে এ ফসল উৎপাদন করে আমরা লাভবান হয়েছি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ সোহরাব হোসেন জানান, বিগত বছরগুলোর মতো এবছরেও আমরা কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে ভূট্টার বীজ ও প্রয়োজনীয় সার দিয়েছি। সেইসাথে দিয়েছি কারিগরি প্রশিক্ষণ ও সুপরামর্শ। কৃষকরা সেই মোতাবেক কাজ করে ভূট্টার আবাদে বেশ লাভবান হয়েছেন। ভূট্টা যেমন মানুষের খাদ্য হিসেবে উপকারী (বিশেষ করে শিশুদের জন্য), তেমনি গবাদি পশুপাখির জন্যও উপকারী। আশা করা যায় এবারের তুলনায় আগামীতে আরো বেশি পরিমাণ ভূট্টার আবাদ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
বগুড়ার সোনাতলায় ভূট্টা মাড়াই কাজে ব্যস্ত কৃষকরা।
সোনাতলায় ভূট্টার ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় খুশি কৃষকরা
সোনাতলা (বগুড়া) সংবাদদাতা: এবার সোনাতলায় ভূট্টার ফলন ও বাজার দাম ভালো পাওয়ায় খুশি হয়েছেন কৃষকরা। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মনে করেন কৃষকরা আগামীতে এ ফসল অধিক পরিমাণে উৎপাদন করতে পারে। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়,গত বছরে সোনাতলা পৌর এলাকা ও সাত ইউনিয়নে মোট ৩৭৫ হেক্টর জমিতে ভূট্টার আবাদ করা হয়েছিল। সে সময় বাজার দাম ভালো পাওয়ায় এবার সেখানে ৩,১৫০ জন কৃষক ৬৩০ হেক্টর জমিতে ভূট্টার আবাদ করেছেন। প্রতি বিঘা জমিতে ভূট্টা উৎপাদন করতে ব্যয় হয়েছে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় উৎপাদন হয়েছে ৪০ থেকে ৪৫ মণ। বর্তমান বাজারে প্রতি মণ কাঁচা ভূট্টা বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৮৩০ টাকা। আর শুকনা ভূট্টা প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে একহাজার পঞ্চাশ টাকা থেকে একহাজার একশ’ টাকা পর্যন্ত। মধুপুর গ্রামের আব্দুস ছালাম,গড়চৈতন্যপুর গ্রামের আব্দুর রশিদ, যমুনার চরাঞ্চলের শফিকুল ইসলাম ও দাউদিয়ারপাড়া গ্রামের ওসমান গণি জানান আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বিগত বছরের তুলনায় এ বছরে ভূট্টার ফলন হয়েছে বেশ ভালো। সেইসাথে বাজার দামও ভালো। এতে এ ফসল উৎপাদন করে আমরা লাভবান হয়েছি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ সোহরাব হোসেন জানান, বিগত বছরগুলোর মতো এবছরেও আমরা কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে ভূট্টার বীজ ও প্রয়োজনীয় সার দিয়েছি। সেইসাথে দিয়েছি কারিগরি প্রশিক্ষণ ও সুপরামর্শ। কৃষকরা সেই মোতাবেক কাজ করে ভূট্টার আবাদে বেশ লাভবান হয়েছেন। ভূট্টা যেমন মানুষের খাদ্য হিসেবে উপকারী (বিশেষ করে শিশুদের জন্য), তেমনি গবাদি পশুপাখির জন্যও উপকারী। আশা করা যায় এবারের তুলনায় আগামীতে আরো বেশি পরিমাণ ভূট্টার আবাদ করার সম্ভাবনা রয়েছে।